- ময়মনসিংহ মুক্তাগাছা, ৮ নং দাওগাঁও , ২ নং ওয়ার্ডে বালিয়া গ্রামে মৃত হয়রত আলী ও রাজ্জাকের ঘর আগুনে পুড়ে য়ায় ৩টি ঘর।
জানা যায়, ২০ এপ্রিল রবিবার দিবা গত রাত অনুমানিক রাত ৪.০ ০ আগে আগুন দেখা যায় , মুক্তাগাছার ফায়ার সাভির্স কে খবর দিলে ৪.৩০ মিনিট তারা দ্রত সময়ে মধ্যে উপস্থিত হয়ে আগুন নিয়ন্ত্রেনে আনে। ও সময় ফায়ার সাভির্স লোকজন কোন প্রকার জনসমাগন দেখতে পায নাই। আরো জানা যায় কোন প্রকার আহাজারি করতে শুনতে পাওয়া বা দেখতে পাওয়া যায় নাই। পরবর্তী সময়ে হয়রত আলীর স্ত্রী ও রাজ্জাকের ছেলে তারা নিজেরা অভিযোগ করে ১ ওয়ার্ডে বিএনপির সভাপতি মনসুর ও ইউনিয়ন সভাপতি আব্দুল লফিত মওলানা লোকজন তাদের বাড়িতে আগুন দেয় এবং বাড়িতে হামলা ও লুটপাট করে।
এলাকা বাসীর মাধ্যমে জানাযায় কোন বাড়ীতে আগুন ধরলে এলাকার প্রতিবেশি লোকদের খবর দেয় আহাজারি কান্না কাটির করে শব্দ শোনা য়ায কিন্তু আমরা তার কিছুই দেখতে পায় নাই এবং আমাদের খরব দেয় নাই ফায়ার সাভিসকে অন্য প্রতিবেশি আগুন দেখতে পেয়ে খবর দেয়। এতে বুঝা যায় তারা নিজেরাই আগুন দিয়ে পৃর্বে শত্রুতা জেরা অন্য কে ফাঁসানোর জন্য নিজেরা আগুন দেয়।
মৃত হয়রত আলীর স্ত্রী অভিযোগ করেন আমার ঘরে লুটপাট করে আগুন দিয়েছে ও আমার স্বর্নে গহনা নিয়ে গেছে , কিন্তু তার কথার মিথ্যা রহস্যজনক কারণ তার ঘরে লুটপাট হলে টাকা ও টাকার বক্স পাওয়া যেত না। রাতে তাহার আহাজারি কান্নার শব্দ শুনা যেত হামলা হলে কেউ আহত হতো মনে করে এলাকাবাসী ।
১ ওয়ার্ডে বিএনপির সভাপতি মনসুর জানায় আমারদের সাথে পৃর্বে শত্রুতা জেরে বটতলা বাজার আমাকে অতর্কিত সন্ত্রাসী হামলা করে আমাকে গুরুতর আহত করে আমি ময়মনসিংহ ও ঢাকা অর্থোপেডিক হাসপাতালে চিকিৎসা দিয়ে বাড়িতে আছি আমি এখনো অসুস্থ অবস্থায় আছি । আমি আমার হামলার বিচার চেয়ে মামলা করেছি ।সেই প্রেক্ষিতে পৃর্বে শত্রুতা জেরে তারা নিজেরা তাদের ঘরে আগুন দিয়ে আমাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করতেছে।
মুক্তাগাছার থানা পুলিশ ঘটনার স্থান পরিদর্শন করে যায় তদন্তের করে সঠিক আপরাধীদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।